সব সময় রূপচর্চা করতে পার্লারে যেতে হবে, তার মানে নেই। রান্নাঘর ঘাঁটলেই পেয়ে যাবেন বিউটি ম্যাজিক ওয়ান্ড!
এক টেবলচামচ ওট্স গুঁড়ো আর এক টেবলচামচ মধু মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রেখে দিন মিনিট দশেক। ধুয়ে ফেলুন। অ্যাকনের সমস্যা কমবে।
একটা ডিমের সাদা, এক টেবিল-চামচ কুরনো গাজর আর এক চা-চামচ অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে চোখের চারপাশে লাগালে বলিরেখা পালাবে। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
ঝলমলে ত্বক পেতে লাগান এক টেবলচামচ টমেটোর রস আর এক টেবলচামচ নারকেল-দুধের মিশ্রণ। সারারাত লাগিয়ে রাখলে বেশি ভাল ফল পাবেন।
অ্যাভোকাডো, ওট্সের গুঁড়ো আর একটু মধু মিশিয়ে লাগালে ত্বক আর্দ্র থাকবে সারাক্ষণ। শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় যাঁরা সারা বছর ভোগেন, তাঁদের জন্য এই ফেস মাস্ক কার্যকরী।
ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে টক দই আর হলুদের কোনও বিকল্প নেই। তার সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে একটা ফেস মাস্ক বানিয়ে সপ্তাহে তিন দিন অন্তত লাগান।
সন্ধেবেলায় বিয়েবাড়ি। অথচ সকাল থেকে ত্বক ম্যাড়ম্যাড়ে দেখাচ্ছে। চটজলদি গ্লো কীভাবে আনবেন? পাকা পেপে চটকে নিন খানিকটা। তার সঙ্গে এক টেবিল-চামচ কোকো পাউডার আর অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগিয়ে ফেলুন।
এক চামচ মধু, অল্প লেবুর রস আর একটা ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে লাগালে ত্বকের ওপেন পোর্স বন্ধ হয়ে যাবে তক্ষুণি। ফলে ধুলো-ময়লাও কম ঢুকবে ত্বকে।
রোজ কলেজে কিংবা অফিসে যাওয়ার পথে ধুলোবালিতে ত্বকের যারপরনাই ক্ষতি হয়। দু’ টেবলচামচ অলিভ অয়েলের সঙ্গে আমন্ড গুঁড়ো মিশিয়ে ম্যাসাজ করলে স্ক্রাবের কাজ করবে। দূষণ থেকে ত্বককে বাঁচাবেও।